৭ ডিসে ২০২৫, রবি

শীত আসছেশীতে শিশু নানারকম রোগে আক্রান্ত হয় যেমন-জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, ডায়রিয়া ইত্যাদিশীতে ধুলাবালির পরিমাণ অন্য সময়ের তুলনায় বেশি থাকে, তাইসময় শিশুদের বাড়তি যত্ন প্রয়োজনঅভিভাবকদের এসময় বিশেষ সচেতন থাকতে হবেশিশুদের ধুলোবালি থেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখতে হবে

বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। শিশুর অল্প কাশি হলে মধু, আদার রস খাওয়ানো যেতে পারে। শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। তবে আবহাওয়া বেশি ঠান্ডা থাকলে একদিন বিরতি দিয়ে গোসল করাবেন। গোসলের সময় অবশ্যই কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। গোসলের পর সঙ্গে সঙ্গে শুষ্ক তোয়ালে দিয়ে শরীর মুছে দিয়ে জামা কাপড় পরিয়ে দিতে হবে। শীতে শিশুদের ত্বক অনেক শুষ্ক হয়ে যায়, তাই ত্বকেরও বাড়তি যত্ন প্রয়োজন।

এসময় নিয়মিত শিশুদের ত্বক অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার এবং অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে। শিশুর এসময় আরামদায়ক উষ্ণ পোশাক পরাতে হবে। বেশি শীতের সময় মোটা সোয়েটার, পায়ে মোজা পরাতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন ঘেমে না যায়। রাতে ঘুমানোর সময় কম্বল ব্যবহার করতে হবে।

বেশি শীত পড়লে ঘরের তাপমাত্রা উষ্ণ রাখার জন্য জানালা বন্ধ করে হিটার ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ছাড়া শিশুকে পর্যাপ্ত সময় রোদে রাখতে হবে। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এসময় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলমূল, শাকসবজি, দুধ, ডিম খাওয়াতে হবে। এসময় শিশুর খাদ্য তালিকাতে সবজি খিচুড়ি রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া ঠান্ডা খাবার, ঠান্ডা পানি পরিহার করতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *